cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’না ভাই’রাসের গণসংক্রমণ প্রতিরোধের নামে গণপরিবহনে অর্ধেক যাত্রী বহন ও ৬০ শতাংশ ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের নামে যাত্রীদের বন্ধের দাবি জানিয়েছে ‘যাত্রী অধিকার আ’ন্দোলন’। এছাড়াও সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৫০ শতাংশ হোম অফিস বাধ্যতামূলক করার দাবি জানায় সংগঠনটি।
শুক্রবার (০২ এপ্রিল) সংগঠনটির আহ্বায়ক কেফায়েত শাকিল ও যুগ্ম-আহ্বায়ক অন্তু মুজাহিদের সাক্ষরিত এক সংবাদ বি’জ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে জানানো হয়, সরকারি-বেসরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানকে নিয়ন্ত্রণ না করে শুধুমাত্র গণপরিবহনে যাত্রী নিয়ন্ত্রণ কোনোভাবেই সম্ভব নয়। গত কয়েক দিনে রাজধানীতে তারই বাস্তব চিত্র ফুটে উঠেছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অ’পেক্ষা করেও অনেকে পৌঁছাতে পারেননি নিজ গন্তব্যে।
গণমাধ্যম সূত্র বলছে, কেউ কেউ গাড়ির জন্য তিন থেকে চার ঘণ্টা অ’পেক্ষা করেও উঠতে পারেননি। এ ব্যবস্থাকে সরকারের সুনির্দিষ্ট সমন্বয়হীনতা বলে মনে করে যাত্রী অধিকার আ’ন্দোলন।
সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ বলেন, গণপরিবহনের বাড়তি চাপ কমাতে হলে আগে বাসায় বসে অফিস বা ভিন্ন অফিস টাইম নিশ্চিত করতে হবে। অথচ সরকার সেই ব্যবস্থায় না গিয়ে পরিবহন মালিক-শ্রমিকদের প্র’রোচনায় পা দিয়ে শুধুমাত্র ভাড়া বৃদ্ধির জন্য এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে আম’রা মনে করি। যাত্রীদের নিয়ে ভাবনা চিন্তা থাকলে এমন সিদ্ধান্ত তড়িঘড়ি করে আসতো না বলে দাবি করেন তারা।
গত দুদিনের গণ পরিবহনের চিত্র পর্যবেক্ষণ করে তারা বলেন, এ ব্যবস্থা কোনাভাবেই করো’নার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করছে না বরং বাসে হুড়োহুড়ি করে উঠতে গিয়ে সংক্রমণের ঝুঁ’কি আরও বেড়েই চলেছে। তাই যাত্রী সেবা নির্বিঘ্ন করতে বেশকিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরেছে সংগঠনটি।
প্রস্তাবনা সমূহ:
১। গণপরিবহনের অর্ধেক যাত্রী বহনের জন্য নির্ধারিত ৬০ শতাংশ বাড়তি ভাড়া বাতিল করতে হবে।
২। গণপরিবহনে বিআরটিএ নির্ধারিত ভাড়ার সর্বশেষ চার্ট বাসে টাঙানো বাধ্যতামূলক করতে হবে। নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত ও বাড়তি যাত্রী বহনের বিষয়টি তদারকি করতে হবে।
৩। সবার জন্য নিরাপদ গণ পরিবহন নিশ্চিত করতে হবে। সড়কে গণ পরিবহনের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।
৪। অর্ধেক যাত্রী বহনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হলে অফিস-আ’দালত গামী যাত্রী নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রয়োজনে অফিস টাইম পরিবর্তন করতে হবে। এবং সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৫০ শতাংশ হোম অফিস বাধ্যতামূলক করতে হবে।
৫। অর্ধেক যাত্রী নয় বরং বিআরটিএ নিয়ম অনুযায়ী আসনের অ’তিরিক্ত যাত্রী বহন বন্ধ করতে হবে। তাহলেই করো’নার ঝুঁ’কি অনেকটা কমে আসবে।
৬। প্রতিটি গাড়িতে হ্যান্ড স্যানিটাইজার অ’তিরিক্ত মাস্কসহ স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে সরকারি ভর্তুকির ব্যবস্থা করতে হবে।
৭। বিআরটিসির সব গাড়িকে যাত্রী বহনের জন্য উন্মুক্ত করে দিতে হবে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে অলস পড়ে রয়েছে এমন পরিবহনগুলোর ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
৮। সর্বোপরি করো’নার অবাধ বিস্তার ঠেকাতে আংশিক বা পূর্ণ লকডাউন ঘোষণা করা যেতে পারে।